মার্ভেলাস গ্রীণ ডায়মন্ড – হাইব্রিড তরমুজ

0

মার্ভেলাস গ্রীণ ডায়মন্ড – হাইব্রিড তরমুজ  তরমুজ সাধারণত জাত ও আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করে পাকে। জাতভেদে বীজ বোপনের পর থেকে ৮০-১০০ দিন সময় লাগে। তরমুজের ফল পাকার সঠিক সময় নির্ণয় করাটা একটু কঠিন।)

3,000.00৳ 

Sold By:  Malini
0 out of 5
বিঃ দ্রঃপণ্যের দামের সাথে ডেলিভারি চার্জ যোগ হতে পারে। বিক্রেতার ফোন নম্বর (10AM-5PM) :
+8801307692797
Published on: January 5, 2022
Item will be shipped in 3-5 business days
SKU: e2863a462ccc Category: Tags: ,

মার্ভেলাস গ্রীণ ডায়মন্ড – হাইব্রিড তরমুজ  বৈশিষ্ট্য

গ্রীণ ডায়মন্ড হালকা সবুজ রঙের। শাঁস টকটকে লাল, সুমিস্ট ও রসালো, লম্বাটে গোলাকার। প্রতিটি তরমুজের সর্বোচ্চ ওজন ১৫ কেজি। … প্রতিটি গাছে গড়ে ২-৩ টি তরমুজ ধরে।

তরমুজ একটি সুস্বাদু এবং গরমের সময়  অত্যন্ত তৃপ্তিদায়ক ও তৃষ্ণা নিবারক একটি ফল। আমাদের দেশে যেসব উন্নতমানের তরমুজ পাওয়া যায় তা দেশের বাইরে থেকে আমদানিকৃত সংকর জাতের বীজ থেকে চাষ করা হয়ে থাকে।

মার্ভেলাস গ্রীণ ডায়মন্ড - হাইব্রিড তরমুজ

জলবাযু ও মাটি শুষ্ক,উষ্ণ ও প্রচুর সুয্যের আলো পায় এমন স্থানে তরমুজ ভালো হয়ে থাকে। তবে অধিক আর্দ্রতা তরমুজ চাষের জন্য ক্ষতিকর। খরা ও উষ্ণ তাপমাত্রা সহনশীলতা তরমুজের অনেক বেশি। উর্বর দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি তরমুজ চাষের জন্য উত্তম।

জমি তৈরি প্রয়োজন অনুযায়ী চাষ ও মই দিয়ে তরমুজ চাষের জমি তৈরি করতে হবে। জমি তৈরির পর মাদা তৈরি করে নিতে হবে। মাদাতে সার প্রয়োগের পরে চারা লাগাতে হবে।

তরমুজের জাতঃ তরমুজের আধুনিক জাতসমূহের মধ্যে টপইল্ড, গ্লোরী, সুগার বেবি, বেবি তরমুজ (বারোমাসি ), ( ভিক্টর সুপার F1, ওসেন সুগার F1, ব্লাক জায়ান্ট F1,বঙ্গ লিংক F1,গ্রীন ড্রাগন ইত্যাদি) জাতগুলো নভেম্বর-ডিসেম্বর পর্যন্ত বপন করা যাবে। এছাড়াও ( সুপার এম্পেরর, ট্রপিক্যাল ড্রাগন,আনারকলি, চ্যাম্পিয়ন, ব্ল্যাক ডায়মণ্ড, ব্যাক সান) এগুলো ভাদ্র থেকে মাঘ মাস পর্যন্ত চাষ করা যায়।

বংশ বিস্তার-বীজ দ্বারা সাধারণত তরমুজের বংশবিস্তার করা হয়ে থাকে।

বীজ বপন সময়/রোপণের সময়–বাংলাদেশের আবহাওয়া অনুযায়ী সাধারণত জানুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত সময় তরমুজ চাষের উপযোগী। এছাড়াও আগাম কিছু জাত আছে যেগুলো নভেম্বর-ডিসেম্বর পর্যন্ত বপন করা যাবে। তবে বীজ বোনার জন্য জানুয়ারির শেষ থেকে ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম পক্ষ সর্বোত্তম। আগাম ফসল পাওয়ার ক্ষেত্রে জানুয়ারির শুরুতে বীজ বুনলে  শীতের হাত থেকে কচি চারা রক্ষার ব্যবস্থা নিতে হবে।

বপন/রোপণ পদ্ধতি-সাধারণত মাদায় সরাসরি বীজ বপন পদ্ধতি প্রচলিত থাকলেও চারা তৈরি করে মাদাতে চারা রোপণ করাই উত্তম।

বীজ বপন-প্রতি মাদায় ৪-৫টি বীজ বপন করা যাবে। তবে বীজ বপনের ৮-১০ দিন আগে মাদা তৈরি করে মাটিতে সার মিশাতে হয়। ২ মিটার দূরে দূরে সারি করে প্রতি সারিতে ২ মিটার অন্তর মাদা করতে হবে। প্রতিটি মাদা সাধারণত ৫০ সেমি. প্রশস্ত ও ৩০ সেমি.গভীর হতে হবে। চারা গজানোর পর প্রতি মাদায় দুটি করে চারা রেখে বাকিগুলো তুলে ফেলাই উত্তম।

চারা রোপণ-বীজ বপণের চেয়ে তরমুজ চাষের ক্ষেত্রে চারা রোপণ করাই উত্তম। এতে বীজের অপচয় কম হবে। চারা তৈরির ক্ষত্রে ছোট ছোট পলিথিনের ব্যাগে বালি ও পচা গোবর সার ভর্তি করে প্রতিটি পলিব্যাগে ১ টি করে বীজ বপন করতে হবে। পরবর্তীতে ৩০-৩৫ দিন বয়সের ৫-৬ পাতাবিশিষ্ট ১ টি চারা মাদায় রোপণ করতে হবে।

http://www.ispahaniagro.com/

promotion_ial@mmispahani.com

https://www.linkedin.com/company/ispahaniagrolimited/

https://www.youtube.com/IspahaniAgroLimited

No more offers for this product!

General Inquiries

There are no inquiries yet.

KrishiMela
Logo
Register New Account
Shopping cart