কেঁচো সার (Vermicompost) – ৫০ কেজি
কেঁচো সার (VermiCompost)উদ্ভিদ ও প্রাণিজ বিভিন্ন প্রকার জৈব বস্তুকে কিছু বিশেষ প্রজাতির কেঁচোর সাহায্যে কম সময়ে জমিতে প্রয়োগের উপযোগী উন্নত মানের জৈবসারে রূপান্তর করাকে ভার্মিকম্পোস্ট বা কেঁচোসার বলে। পুষ্টিমান:কেঁচো সার গাছের অত্যাবশ্যকীয় ১৬টি খাদ্য উপাদানের ১০টিই বিদ্যমান। গবেষণায় দেখা গেছে, আদর্শ ভার্মিকম্পোস্টে জৈব পদার্থ ২৮.৩২ ভাগ, নাইট্রোজেন ১.৫৭ ভাগ, ফসফরাস ১.২৬ ভাগ, পটাসিয়াম ২.৬০ ভাগ, ক্যালসিয়াম ২ ভাগ, ম্যাগনেসিয়াম ০.৬৬ ভাগ, সালফার ০.৭৪ ভাগ, বোরন ০.০৬ ভাগ, আয়রন ৯৭৫ পিপিএম, ম্যাঙ্গানিজ ৭১২ পিপিএম, জিঙ্ক ৪০০ পিপিএম এবং কপার ২০ পিপিএম রয়েছে।কেঁচোসার বা ভার্মিকম্পোস্টের গুরুত্ব:বিজ্ঞানী চালর্স ডারউইন সর্বপ্রথম কেঁচোর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সবাইকে অবগত করান। তিনি বলেন কেঁচো ভূমির অন্ত্র এবং পৃথিবীর বুকে উর্বর মাটি তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে, যার ওপর ফসল উৎপাদন করি। এ অতি সাধারণ, ক্ষুদ্র প্রাণীটি পচনশীল জৈবপদার্থ থেকে সোনা ফলাতে পারে, কেঁচোসার বা ভার্মিকম্পোস্টে রূপান্তরিত করে। আহার পর্বের পর যে পাচ্য পদার্থ মলরূপে নির্গমন হয় তাকে কাস্ট বলে। এ কাস্টের ভেতর জীবাণু সংখ্যা এবং তার কার্যকলাপ বাড়ার কারণে মাটির উর্বরতা বাড়ে। দেখা গেছে, পারিপার্শ্বিক মাটির তুলনায় কাস্টের মধ্যে জীবাণু সংখ্যা প্রায় হাজার গুণ বেশি। এ কাস্টের ওপরে বিভিন্ন প্রকার উৎসেচক উৎপাদনকারী ব্যাক্টেরিয়া জীবাণু বেশি থাকায় মাটির উর্বরতাও বাড়ে। কাস্টের কারণে মাটি থেকে গাছে ৬ শতাংশ নাইট্রোজেন এবং ১৫-৩০ শতাংশ ফসফরাস যোগ হতে দেখা গেছে। এছাড়াও অন্যান্য উদ্ভিদ খাদ্য উপাদান ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম গাছ বেশি পরিমাণে গ্রহণ করতে পারে। কেঁচোর উপস্থিতিতে জৈবপদার্থের কার্বন ও নাইট্রোজেন অনুপাত প্রায় ২০:১ এর কাছাকাছি হয়। এ অনুপাতে গাছ সহজেই কম্পোস্ট থেকে খাদ্য গ্রহণ করতে পারে।মাঠ পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, কেঁচো সার ব্যবহারে মাঠ ফসলে ফলন শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। সবজিতে ফলন বৃদ্ধিসহ গুণগতমান ও স্বাদ বাড়ে। এমনকি ফল না ধরা অনেক পুরনো ফল গাছে নতুন করে ফল ধরাসহ ফলদ বৃক্ষে দুইগুণ অবধি ফলন বেড়েছে। জমির স্বাস্থ্য ও উর্বরতা বজায় রাখার জন্য জৈব সার ব্যবহারের প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। মানুষ এখন অনেক বেশি সচেতন এ ব্যাপারে। তাই ভার্মিকম্পোস্ট উৎপাদন ও তার ব্যবহার এক মূল্যবান ভূমিকা পালন করতে চলেছে আগামী দিনগুলোতে।কৃষিবিদ মো. আবু সায়েম * আঞ্চলিক বেতার কৃষি অফিসার, কৃষি তথ্য সার্ভিস, আঞ্চলিক অফিস, রংপুর।১০০% পিওর ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার খুচরা ও পাইকারী বিক্রয় করা হয়।খুচরা মূল্যঃ প্রতি কেজি ২০ টাকা। পাইকারি মূল্যঃ প্রতি টনের মূল্য জানতে ম্যাসেজ / কল করুন।আমাদের কাছে এছাড়াও অন্যান্য জৈব সার, রাসায়নিক ফার্টিলাইজার, জৈব বালাইনাশক ও রাসায়নিক পেস্টিসাইড সহ বাগানের বিভিন্ন উপকরণ একই সঙ্গে পাচ্ছেন। খুচরা মূল্য তালিকাঃ-ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার: ০১ কেজি- ২৫ টাকা, ০৫ কেজি- ১২০ টাকা, ১০ কেজি- ২২০ টাকা, ৫০ কেজি- ৮০০ টাকা। ট্রাইকো কম্পোস্ট — ২০ টাকা (কেজি)। শুকনো গোবর গুঁড়া — ২০ টাকা (কেজি)।হাড়ের দান-গুঁড়া — ৬০ টাকা (কেজি)। শিং কুচি — ৭০ টাকা (কেজি)।সরিষার খৈল — ৭০ টাকা (কেজি)।নিম খৈল — ১০০ টাকা (কেজি)। ইপসম সল্ট (ক্রিস্টাল) — ১০০ টাকা (কেজি)। নিম তেল: ২৫০ মিলি– ২৬০ টাকা, ৫০০ মিলি– ৫০০ টাকা, ১ লিটার– ৯৮০ টাকা মাত্র। ট্রাইকোডার্মা — ৫৫০ টাকা (কেজি)কাঠ কয়লা — ১০০ টাকা (কেজি)। পুরাতন ছাই — ১৫ টাকা (কেজি)। সিড লিংক ট্রে — ৭৫ টাকা। কোকোডাস্ট — ৫০০ টাকা বস্তা।স্মার্ট গার্ডেন পট: ২ গ্যালন (উচ্চতা ৭” × প্রস্থ ৮”) = ১০০ টাকা, ৩ গ্যালন (উচ্চতা ৭.৫” × প্রস্থ ১০,”) = ১১০ টাকা, ৫ গ্যালন (উচ্চতা ৯.৫” × প্রস্থ ১২”) = ১২০ টাকা, ১০ গ্যালন (উচ্চতা ১১.৫” × প্রস্থ ১৬”) = ১৭০ টাকা, ২০ গ্যালন (উচ্চতা ১৫.৫” × প্রস্থ ২০”) = ২২০ টাকা, ৩০ গ্যালন (উচ্চতা ১৫.৫” × প্রস্থ ২৪”) = ২৭৫ টাকা, ৪৫ গ্যালন (উচ্চতা ১৮” × গ্রস্থ ২৭”) = ৩১০ টাকা, সবজি বেড (লম্বা ৪৮”×চওরা ২৫”×উচ্চতা ১২”) = ৪২০ টাকা।#বিঃদ্রঃ সারাদেশে কুরিয়ারে পণ্য পাঠানো হয়। প্রতি বস্তা কুরিয়ার খরচ মাত্র ১০০-১৫০ টাকা। >>> কীভাবে অর্ডার করবেন?অর্ডার করতে আপনার প্রয়োজনীয় পন্যের পরিমান উল্লেখ করে নাম, ঠিকানা ও ফোন নম্বর সহ সরাসরি ইনবক্সে মেসেজ দিয়ে রাখুন। আমরা আপনাকে ম্যাসেজ / ফোন করে অর্ডার কনফার্ম করবো।🏡 অদম্য কৃষি 🌾(জৈব সার উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিসিক কতৃক নিবন্ধিত)অফিস: খামার আন্ধারীঝাড়, ভূরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম। হটলাইন: 09606060000, 01768860000হোয়াটসঅ্যাপ: wa.me/+8801768860000ফেসবুক পেইজ: Facebook.com/AdamyaKrishi
Original price was: 1,000.00৳ .800.00৳ Current price is: 800.00৳ .
কেঁচো সার (VermiCompost) উদ্ভিদ ও প্রাণিজ বিভিন্ন প্রকার জৈব বস্তুকে কিছু বিশেষ প্রজাতির কেঁচোর সাহায্যে কম সময়ে জমিতে প্রয়োগের উপযোগী উন্নত মানের জৈবসারে রূপান্তর করাকে ভার্মিকম্পোস্ট বা কেঁচোসার বলে। পুষ্টিমান: কেঁচো সার গাছের অত্যাবশ্যকীয় ১৬টি খাদ্য উপাদানের ১০টিই বিদ্যমান। গবেষণায় দেখা গেছে, আদর্শ ভার্মিকম্পোস্টে জৈব পদার্থ ২৮.৩২ ভাগ, নাইট্রোজেন ১.৫৭ ভাগ, ফসফরাস ১.২৬ ভাগ, পটাসিয়াম ২.৬০ ভাগ, ক্যালসিয়াম ২ ভাগ, ম্যাগনেসিয়াম ০.৬৬ ভাগ, সালফার ০.৭৪ ভাগ, বোরন ০.০৬ ভাগ, আয়রন ৯৭৫ পিপিএম, ম্যাঙ্গানিজ ৭১২ পিপিএম, জিঙ্ক ৪০০ পিপিএম এবং কপার ২০ পিপিএম রয়েছে। কেঁচোসার বা ভার্মিকম্পোস্টের গুরুত্ব: বিজ্ঞানী চালর্স ডারউইন সর্বপ্রথম কেঁচোর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সবাইকে অবগত করান। তিনি বলেন কেঁচো ভূমির অন্ত্র এবং পৃথিবীর বুকে উর্বর মাটি তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে, যার ওপর ফসল উৎপাদন করি। এ অতি সাধারণ, ক্ষুদ্র প্রাণীটি পচনশীল জৈবপদার্থ থেকে সোনা ফলাতে পারে, কেঁচোসার বা ভার্মিকম্পোস্টে রূপান্তরিত করে। আহার পর্বের পর যে পাচ্য পদার্থ মলরূপে নির্গমন হয় তাকে কাস্ট বলে। এ কাস্টের ভেতর জীবাণু সংখ্যা এবং তার কার্যকলাপ বাড়ার কারণে মাটির উর্বরতা বাড়ে। দেখা গেছে, পারিপার্শ্বিক মাটির তুলনায় কাস্টের মধ্যে জীবাণু সংখ্যা প্রায় হাজার গুণ বেশি। এ কাস্টের ওপরে বিভিন্ন প্রকার উৎসেচক উৎপাদনকারী ব্যাক্টেরিয়া জীবাণু বেশি থাকায় মাটির উর্বরতাও বাড়ে। কাস্টের কারণে মাটি থেকে গাছে ৬ শতাংশ নাইট্রোজেন এবং ১৫-৩০ শতাংশ ফসফরাস যোগ হতে দেখা গেছে। এছাড়াও অন্যান্য উদ্ভিদ খাদ্য উপাদান ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম গাছ বেশি পরিমাণে গ্রহণ করতে পারে। কেঁচোর উপস্থিতিতে জৈবপদার্থের কার্বন ও নাইট্রোজেন অনুপাত প্রায় ২০:১ এর কাছাকাছি হয়। এ অনুপাতে গাছ সহজেই কম্পোস্ট থেকে খাদ্য গ্রহণ করতে পারে। মাঠ পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, কেঁচো সার ব্যবহারে মাঠ ফসলে ফলন শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। সবজিতে ফলন বৃদ্ধিসহ গুণগতমান ও স্বাদ বাড়ে। এমনকি ফল না ধরা অনেক পুরনো ফল গাছে নতুন করে ফল ধরাসহ ফলদ বৃক্ষে দুইগুণ অবধি ফলন বেড়েছে। জমির স্বাস্থ্য ও উর্বরতা বজায় রাখার জন্য জৈব সার ব্যবহারের প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। মানুষ এখন অনেক বেশি সচেতন এ ব্যাপারে। তাই ভার্মিকম্পোস্ট উৎপাদন ও তার ব্যবহার এক মূল্যবান ভূমিকা পালন করতে চলেছে আগামী দিনগুলোতে। কৃষিবিদ মো. আবু সায়েম * আঞ্চলিক বেতার কৃষি অফিসার, কৃষি তথ্য সার্ভিস, আঞ্চলিক অফিস, রংপুর। ১০০% পিওর ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার খুচরা ও পাইকারী বিক্রয় করা হয়। খুচরা মূল্যঃ প্রতি কেজি ২০ টাকা। পাইকারি মূল্যঃ প্রতি টনের মূল্য জানতে ম্যাসেজ / কল করুন। আমাদের কাছে এছাড়াও অন্যান্য জৈব সার, রাসায়নিক ফার্টিলাইজার, জৈব বালাইনাশক ও রাসায়নিক পেস্টিসাইড সহ বাগানের বিভিন্ন উপকরণ একই সঙ্গে পাচ্ছেন। খুচরা মূল্য তালিকাঃ- ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার: ০১ কেজি- ২৫ টাকা, ০৫ কেজি- ১২০ টাকা, ১০ কেজি- ২২০ টাকা, ৫০ কেজি- ৮০০ টাকা। ট্রাইকো কম্পোস্ট — ২০ টাকা (কেজি)। শুকনো গোবর গুঁড়া — ২০ টাকা (কেজি)। হাড়ের দান-গুঁড়া — ৬০ টাকা (কেজি)। শিং কুচি — ৭০ টাকা (কেজি)। সরিষার খৈল — ৭০ টাকা (কেজি)। নিম খৈল — ১০০ টাকা (কেজি)। ইপসম সল্ট (ক্রিস্টাল) — ১০০ টাকা (কেজি)। নিম তেল: ২৫০ মিলি– ২৬০ টাকা, ৫০০ মিলি– ৫০০ টাকা, ১ লিটার– ৯৮০ টাকা মাত্র। ট্রাইকোডার্মা — ৫৫০ টাকা (কেজি) কাঠ কয়লা — ১০০ টাকা (কেজি)। পুরাতন ছাই — ১৫ টাকা (কেজি)। সিড লিংক ট্রে — ৭৫ টাকা। কোকোডাস্ট — ৫০০ টাকা বস্তা। স্মার্ট গার্ডেন পট: ২ গ্যালন (উচ্চতা ৭” × প্রস্থ ৮”) = ১০০ টাকা, ৩ গ্যালন (উচ্চতা ৭.৫” × প্রস্থ ১০,”) = ১১০ টাকা, ৫ গ্যালন (উচ্চতা ৯.৫” × প্রস্থ ১২”) = ১২০ টাকা, ১০ গ্যালন (উচ্চতা ১১.৫” × প্রস্থ ১৬”) = ১৭০ টাকা, ২০ গ্যালন (উচ্চতা ১৫.৫” × প্রস্থ ২০”) = ২২০ টাকা, ৩০ গ্যালন (উচ্চতা ১৫.৫” × প্রস্থ ২৪”) = ২৭৫ টাকা, ৪৫ গ্যালন (উচ্চতা ১৮” × গ্রস্থ ২৭”) = ৩১০ টাকা, সবজি বেড (লম্বা ৪৮”×চওরা ২৫”×উচ্চতা ১২”) = ৪২০ টাকা। #বিঃদ্রঃ সারাদেশে কুরিয়ারে পণ্য পাঠানো হয়। প্রতি বস্তা কুরিয়ার খরচ মাত্র ১০০-১৫০ টাকা। >>> কীভাবে অর্ডার করবেন? অর্ডার করতে আপনার প্রয়োজনীয় পন্যের পরিমান উল্লেখ করে নাম, ঠিকানা ও ফোন নম্বর সহ সরাসরি ইনবক্সে মেসেজ দিয়ে রাখুন। আমরা আপনাকে ম্যাসেজ / ফোন করে অর্ডার কনফার্ম করবো। 🏡 অদম্য কৃষি 🌾 (জৈব সার উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিসিক কতৃক নিবন্ধিত) অফিস: খামার আন্ধারীঝাড়, ভূরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম। হটলাইন: 09606060000, 01768860000 হোয়াটসঅ্যাপ: wa.me/+8801768860000 ফেসবুক পেইজ: Facebook.com/AdamyaKrishi
User Reviews
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
Shipping Policy
Coining Soon
General Inquiries
There are no inquiries yet.
There are no reviews yet.