সরিষার খৈল গুটি 1 kg
সরিষার খৈল গুটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও পরিবেশ বান্ধব এবং সেরা মানের জৈব সার। এই খৈল ব্যবহারের ফলে গাছ প্রয়োজনীয় ফসফরাসের জোগান পায়। সরিষা খৈলে উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজনীয় নাইট্রোজেন,পটাসিয়াম ও বিভিন্ন ম্যাক্রো ও মাইক্রো উপাদান বিদ্যমান থাকে।
70.00৳
সরিষার খৈল গুটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও পরিবেশ বান্ধব এবং সেরা মানের জৈব সার। এই খৈল ব্যবহারের ফলে গাছ প্রয়োজনীয় ফসফরাসের জোগান পায়। সরিষা খৈলে উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজনীয় নাইট্রোজেন,পটাসিয়াম ও বিভিন্ন ম্যাক্রো ও মাইক্রো উপাদান বিদ্যমান থাকে।
সরিষার খৈল গুটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও পরিবেশ বান্ধব এবং সেরা মানের জৈব সার। এই খৈল ব্যবহারের ফলে গাছ প্রয়োজনীয় ফসফরাসের জোগান পায়। সরিষা খৈলে উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজনীয় নাইট্রোজেন,পটাসিয়াম ও বিভিন্ন ম্যাক্রো ও মাইক্রো উপাদান বিদ্যমান থাকে। সরিষার খৈল ব্যবহার ফুল, ফল এবং গাছের সঠিক মাত্রায় বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
অনেকেই ফুল ফল কিংবা সব্জি চাষে রাসায়নিক সারের ব্যবহার পছন্দ করেন না। কিন্তু গাছেরও তো খাবার লাগে। বিশেষ করে ছাদে ও বারান্দায় সীমিত পরিসরে লাগানো গাছের বেলায়। এ যেন শরীরের পুষ্টি পূরণের মতো ব্যাপার।
গাছের জন্য এরকম পুষ্টিকর একটা খাবার সরিষার খৈল। এটি গাছের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। অভিজ্ঞদের মতে এতে গাছের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ নাইট্রোজেন আছে।
কিন্তু এই সরিষার খৈল সরাসরি দিলে হবে না। এজন্য খৈলের সঠিক ব্যবহার বিধি জানা দরকার। একাধিক ব্যবহারবিধি উল্লেখ করা হলো।
১. প্রথমে খৈল গুঁড়ো করে নিবো। তারপর টবের মাটি খুঁড়ে নিতে হবে। গাছ ছোট হলে মূল থেকে ৩০ সেন্টিমিটার দূরে আর বড় গাছ হলে মূল থেকে ৬০ সেন্টিমিটার দূরে এক চামচ খৈল গুঁড়ো দিতে হবে।এভাবে মাসে একবার খৈল ব্যবহার করলে গাছ পুষ্টি পাবে।
২. আরেকটি উপায় হলো ২৫০গ্রাম সরিষার খৈল নিয়ে এতে ৫ লিটার পানি মেশানো। দিন পাচেক এ মিশ্রণকে ভিজায়ে রাখতে হবে। এরপর ভিজানো পানি ছেকে গাছের গোঁড়ায় দিতে হবে । অবশ্য মিশ্রণটি প্রখর রোদে দেয়া যাবে না। অভিজ্ঞ বাগান কর্মীদের মতে এভাবে ৭, ১৪ ও ২১ দিন পরপর খৈল দিলে গাছ ভাল পুষ্টি পায়।
৩.এ পদ্ধতিতে সরিষার খৈল ও সমপরিমাণ মাটি গুঁড়ো করে মিশাতে হবে।এরপর মিশ্রণটি ৭ দিন রোদে শুকিয়ে এক মাস পরপর দিতে হবে গাছে।
প্রথমে সরিষার খৈল গুঁড়ো করে নিতে হবে।
# তারপর টবের মাটি নিড়ানির মাধ্যমে খুঁড়ে নিতে হবে।
# ছোট গাছ হলে মূল থেকে ৩০সে.মি দূরে আর বড় গাছ হলে মূল থেকে ৬০ সে.মি দূরে এক চামচ সরিষার খৈল গুঁড়ো প্রয়োগ করতে হবে।
# এভাবে সরিষার খৈল মাসে একবার ব্যবহার করতে হবে।
পদ্ধতি ২
# প্রথমে ২৫০গ্রাম সরিষার খৈল নিতে হবে।
# তারপর এতে ৫ লিটার পানি মেশাতে হবে।
# ১০-১২ দিন ভিজায়ে রাখতে হবে।
#২/৩ দিন পর পর নাড়া দিতে হবে।
# তার পর ভিজানো পানি ছেকে গাছের গোঁড়াতে ঢেলে দিতে হবে ।
# মনে রাখতে হবে যে মিশ্রণটি প্রখর রোদে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
# মিশ্রণটি ব্যবহারের ২ ঘণ্টা পূর্বে গাছে পানি প্রয়োগ করতে হবে।
পদ্ধতি ৩
# প্রথমে সরিষার খৈল গুঁড়ো করে নিতে হবে।
# তারপর সরিষার খৈল এর সমপরিমাণ মাটি গুঁড়ো করে তার সাথে মিশাতে হবে।
# তারপর মিশ্রণটি রোদে ৭ দিন শুকাতে হবে।
# এ প্রক্রিয়ায় এক মাস পর পর ব্যবহার করা যায়
There are no reviews yet.