বারোমাসি বারোমাসি কাঁঠাল
বাংলাদেশে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে কাঁঠাল একটি। বাংলাদেশে সাধারণত গ্রীষ্ম ও বর্ষায় কাঁঠাল পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণ ও উপকারিতার মানদণ্ড বিবেচনায় কাঁঠাল জাতীয় ফলের মর্যদা লাভ করেছে। দেশে নানা জাতের বারোমাসি বারোমাসি কাঁঠাল উৎপন্ন হয়। বিভিন্ন জাতের কাঁঠালের মধ্যে গোলাকৃতির কাঁঠাল একটি।
350.00৳
Item will be shipped in 1-3 business days
বারোমাসি বারোমাসি কাঁঠাল
বাংলাদেশে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে কাঁঠাল একটি। বাংলাদেশে সাধারণত গ্রীষ্ম ও বর্ষায় কাঁঠাল পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণ ও উপকারিতার মানদণ্ড বিবেচনায় কাঁঠাল জাতীয় ফলের মর্যদা লাভ করেছে। দেশে নানা জাতের বারোমাসি বারোমাসি কাঁঠাল উৎপন্ন হয়। বিভিন্ন জাতের কাঁঠালের মধ্যে গোলাকৃতির কাঁঠাল একটি। এই কাঁঠাল সারা বছর উৎপন্ন হয় বলে একে বারোমসি কাঁঠাল বলা হয়। এই কাঁঠালগুলো দেখতে তাল বা জাম্বুরার মতো। সারা দেশে এই কাঁঠাল উৎপন্ন হয় না। সম্প্রতি সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে এমন প্রজাতির কাঁঠাল দেখা গেছে। দর্শনার্থীরা আগ্রহের সঙ্গে এই কাঁঠাল দেখে এবং এই কাঁঠাল সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়ে থাকে।
আমাদের দেশে কাঁঠালের অনেকগুলো প্রকার রয়েছে। আমাদের দেশে উৎপাদিত বিভিন্ন জাতের বারোমাসি বারোমাসি কাঁঠাল মধ্যে এই গোলাকৃতির কাঁঠাল বেশ সুস্বাদু এবং সুমিষ্টি। এই কাঁঠাল সারা বছর ধরে পাওয়া যাওয়া বলে এর কদর ও জনপ্রিয়তা দিনদিন বাড়ছে। আগ্রহী চাষিরা এই গোলাকৃতির কাঁঠাল চাষে এগিয়ে আসছেন। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্হানে গোলাকৃতির কাঁঠালের পরীক্ষামূলক চাষ শুরু হয়ে গেছে। সুস্বাদু ও জনপ্রিয় এই কাঁঠাল ব্যাপক ভিত্তিতে চাষের উদ্যোগ নেওয়া হলে দেশের মানুষ সারা বছর ধরে এর স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন।
কাঁঠাল বাংলাদেশের জাতীয় ফল। কিন্তু এই অভিজাত ও নানান গুণে গুণান্বিত ফলটির উন্নয়নে তেমন কোন অগ্রগতি না থাকায় কোন সুফল পাচ্ছিল না কৃষক। এই জাতীয় ফলটিকে অভিজাত বানানোসহ বছর ধরে এর ফলন অব্যাহত রাখার ব্রত নিয়ে এগিয়ে আসেন কল্যাণপুর হর্টিকালচারের উপপরিচালক এবং গবেষক কৃষিবিদ ড. সাইফুর রহমান। তাকে সহযোগিতা করেন একই কেন্দ্রের গবেষক কৃষিবিদ জোহরুল ইসলাম। মাত্র বছর খানেকের একাগ্রতা ও গবেষণায় বড় ধরনের সাফল্য এসেছে। বারোমাসি বারোমাসি কাঁঠাল উন্নত জাতের মাতৃগুণ বজায় রেখে দ্রুত সম্প্রসারণে এক নতুন দিগন্তের সৃষ্টি করেছেন এই গবেষক। ‘পিল গ্রাফটিং’ করার মাধ্যমে অতি আগাম, নাবি, আঠা ও ভোঁতাবিহীন বারোমাসি উন্নতজাতের কাঁঠাল সম্প্রসারণে আশাব্যাঞ্জক সফলতা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে কাঁঠালের নতুন পদ্ধতি ‘পিল গ্রাফটিং’ এর মাধ্যমে কলম করার ফলে সফলতার হার যেমন বেড়েছে তেমনি বছরের যে কোন সময় (অধিক শীত ব্যতীত) কলম করা সম্ভব হচ্ছে। ফলে নতুন জাতের গুণাগুণ অক্ষুন্ন রেখে দ্রুত সম্প্রসারণ করা সম্ভব। বছরের বারোমাস জুড়ে ছোট ছোট গাছে কাঁঠাল আনা সম্ভব হবে। ফলে একদিকে তরকারি সমস্যা, অপরদিকে পাকা কাঁঠালের সব ধরনের গুণাগুণ অক্ষুন্ন রাখা সম্ভব হবে।
User Reviews
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
No more offers for this product!
General Inquiries
There are no inquiries yet.
There are no reviews yet.