দারচিনি
দারচিনি পেট ব্যথা উপশম – এই মসলা অ্যাসিডিটির সমস্যা কমায়। এতে পেটের ব্যথা উপশম হয়। এ ছাড়া রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের (এলডিএল) মাত্রা কমাতে অনন্য ভূমিকা রাখে দারুচিনি দেখতে কিছুটা তেজপাতা বৃক্ষের মতো
200.00৳
দারচিনি পেট ব্যথা উপশম – এই মসলা অ্যাসিডিটির সমস্যা কমায়। এতে পেটের ব্যথা উপশম হয়। এ ছাড়া রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের (এলডিএল) মাত্রা কমাতে অনন্য ভূমিকা রাখে দারুচিনি দেখতে কিছুটা তেজপাতা বৃক্ষের মতো এই বৃক্ষের চামড়াটা মসলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। দারুচিনির সুগন্ধ যুক্ত তৈল ও পাওয়া যায়।দারুচিনি নিছক মসলা হিসেবে দারুচিনি বেশি পরিচিত। কিন্তু এই মসলা স্বাস্থ্যের জন্যও দারুণ উপকারী। তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক।হৃদরোগ প্রতিরোধ – হৃদরোগ প্রতিরোধে দারুচিনি দারুণ সহায়ক। এই মসলা হৃদযন্ত্রের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। এতে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায় অনেকটাই। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট – দারুচিনিতে রয়েছে পর্যাপ্ত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এর ফলে নানা জটিল রোগের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে এই মসলা। স্নায়বিক স্বাস্থ্য – রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে সহায়ক দারুচিনি। এর ফলে প্রদাহ কমে, স্নায়বিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে।ত্বকের যত্নে – দারুচিনি খেলে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ে। ব্রণ রোধ করতে দারুণ উপকারী এই মসলা।স্মৃতিশক্তি বাড়ায় – নিয়মিত দারুচিনি খান। এতে স্মৃতিশক্তি যে বাড়বে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।সুস্বাদু মশলা হিসেবে এর খ্যাতি ছিল অনেক আগে থেকেই। ইদানীং চিকিৎসাবিজ্ঞানও মেনে নিয়েছে দারচিনি খাওয়ার নানা উপকারের কথা। দুই ধরনের দারচিনি পাওয়া যায় বাজারে। ক্যাসিয়া এবং সিলন। সিলনের দারচিনি পুষ্টিগুণ বেশি বলে মনে করেন অনেকেই। কিন্তু এই মশলার গুণ কী কী, জেনে নিন।
There are no reviews yet.