ট্রাইকো কম্পোস্ট সার(৫০ কেজি)
ট্রাইকো কম্পোস্ট সার(৫০ কেজি)ট্রাইকো কম্পোস্ট সার মাটিতে বসবাসকারী ট্রাইকোডার্মা ও অন্যান্য উপকারী অনুজীবের সংখ্যা বাড়িয়ে অনুর্বর মাটিকে দ্রুত উর্বরতা প্রদান করে এবং ক্ষতিকর ছত্রাককে ধংস করে।
1,100.00৳
ট্রাইকো কম্পোস্ট সার কেনো ব্যবহার করবেন ?
মাটিতে বসবাসকারী ট্রাইকোডার্মা ও অন্যান্য উপকারী অনুজীবের সংখ্যা বাড়িয়ে অনুর্বর মাটিকে দ্রুত উর্বরতা প্রদান করে এবং ক্ষতিকর ছত্রাককে ধংস করে।মাটির গঠন ও বুনট উন্নত করে পানি ধারণ ক্ষমতা বাড়ায়। পানির অপচয় রোধ ও সেচ খরচ কম হওয়ার ফলে কৃষকের আর্থিক সাশ্রয় হয়।মাটির অম্লতা, লবনাক্ততা, বিষক্রিয়া প্রভৃতি রাসায়নিক বিক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে ।
মাটি ও ফসলের রোগবালা্ই নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রাসায়নিক বালাইনাশক ব্যবহারকে নিরুৎসাহিত করার ফলে পরিবেশের উন্নতি ঘটে এবং বিষমুক্ত খাদ্য-শস্য উৎপাদনের সম্ভাবনাকে বহুগুনে বাড়িয়ে দেয়।
গাছের প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদানের বেশির ভাগের উপস্থিতির কারনে কমপক্ষে ৩০% রাসায়নিক সার সাশ্রয় হয় তাই কৃষকের উৎপাদন খরচ কমে আসে।
ফসলের উৎপাদন ও গুণগতমান বা কৃষকের আয় বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।ট্রাইকো কম্পোস্ট ব্যবহারে মাটির গঠন ও বুনট উন্নত করে পানি ধারণক্ষমতা বাড়ায়, পানির অপচয় রোধ করে। এ সার মাটির অম্লত্ব ও লবণাক্ততা নিয়ন্ত্রণ করে ফসলের উৎপাদন ও গুণগত মান বাড়িয়ে কৃষকের আয় বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সেখান থেকে উৎপাদিত সার জমিতে ব্যবহার করে ভালো ফলন পেয়েছেন কৃষকেরা।টিন বা খড়ের চালাসহ একটি ছোট ছিদ্রবিশিষ্ট পাকা চৌবাচ্চা অথবা স্যানিটারি রিং হাউসে কম্পোস্ট তৈরি করতে হয়।
গোবর ২৮ শতাংশ, মুরগির বিষ্ঠা ৩৬ শতাংশ, সবজির উচ্ছিষ্ট ৫ শতাংশ, কচুরিপানা ২৫ শতাংশ, কাঠের গুঁড়া ৩ শতাংশ, নিমপাতা ১ শতাংশ ও চিটাগুড় ২ শতাংশ তৈরি করা হয়। এক টন মিশ্রণ পচাতে ৫০০ মিলি ট্রাইকো ড্রামা মেশাতে হয়। এতে ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে জৈব পদার্থ পচে কম্পোস্ট উৎপাদিত হয় ও লিচেট পাওয়া যায়।
User Reviews
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
General Inquiries
There are no inquiries yet.
There are no reviews yet.