বিজলী মরিচ
বিজলী মরিচ এই জাতটিতে পাতা কোঁকড়ানো রোগ(লিফ কার্ল) ও ঝিমিয়ে পড়া রোগ (ব্যাক্টেরিয়াল উইল্ট) হয় না বললেই চলে। গাছ ছোট অবস্থা… থেকেই ফল দেয় এবং এক সাথে অনেক ফল ধরে।মরিচ সোজা আকৃতির এবং ৮-১০ সে.মি. পর্যন্ত লম্বা হয়।এর রঙ আকর্ষণীয় সবুজ। মরিচ খুব ঝাল এবং সম আকৃতির।গায়ের চামড়া পুরু ও মসৃণ।
2.00৳
বিজলী মরিচ বৈশিষ্ট্য: এই জাতটিতে পাতা কোঁকড়ানো রোগ(লিফ কার্ল) ও ঝিমিয়ে পড়া রোগ (ব্যাক্টেরিয়াল উইল্ট) হয় না বললেই চলে। গাছ ছোট অবস্থা… থেকেই ফল দেয় এবং এক সাথে অনেক ফল ধরে।মরিচ সোজা আকৃতির এবং ৮-১০ সে.মি. পর্যন্ত লম্বা হয়।এর রঙ আকর্ষণীয় সবুজ। মরিচ খুব ঝাল এবং সম আকৃতির।গায়ের চামড়া পুরু ও মসৃণ।ফসলের জীবনকাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত ফলের আকার আকৃতি একই থাকে।অন্য যেকোন জাতের চেয়ে শতকরা ৩০ ভাগ ফলন বেশি হয়। মরিচের জাতের নাম ‘বিজলি প্লাস’। এটি হাইব্রিড জাতের একটি মরিচ। অন্য জাতের মরিচের সঙ্গে এই জাতের মরিচের বেশ খানিকটা পার্থক্য রয়েছে। অন্য সব জাতের মরিচের সঙ্গে একই সময় এই মরিচ চাষ করলেও ফলন আসে আগে।
উচ্চ ফলনশীলখ্যাত এই জাতের মরিচ চাষ করেন কৃষক জাহিদুল ইসলাম। চলতি মৌসুমে এই কৃষক ‘বিজলি প্লাস’ জাতের মরিচ লাগান তিন বিঘা জমিতে।অন্য জাতের মরিচের আগেই তার লাগানো গাছে মরিচ চলে আসে। স্বভাবতই আগ থেকেই ক্ষেতের মরিচ উঠানো এবং বিক্রি শুরু করেন।কৃষক জাহিদুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, ইতোমধ্যেই তিন বিঘা জমি থেকে ১০ বার মরিচ চাষ করেছেন তিনি। প্রতিবার মরিচ হয়েছে ৫০মণ করে। সবমিলে এই পরিমাণ মরিচ তিনি প্রায় ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করেছেন। বগুড়ার শেরপুর, শাজাহানপুর ও নন্দীগ্রাম উপজেলার কৃষকরা উচ্চ ফলনশীলখ্যাত এই জাতের মরিচ চাষ করে এবার অনেকটা চমক দেখিছেন।
শাজাহানপুর উপজেলার শরীপাড়ার কৃষক জাহিদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, এই জাতের মরিচের রঙ অত্যন্ত সুন্দর। ত্বক চমৎকার মসৃন। সাইজের দিক থেকেও অত্যন্ত আকর্ষণীয়। ফলনও অনেক ভাল। কারণ তার লাগানো এই জাতের মরিচের ফলন দেখে এলাকার আশপাশের মরিচ চাষিরা অনেকটা চমকে গেছেন’ দাবি এই কৃষকের।
General Inquiries
There are no inquiries yet.