গ্রীন ক্যাপসিকাম
গ্রীন ক্যাপসিকাম রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি ফ্রি রেডিকেলের সঙ্গে লড়াই করে এবং সেল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া রোধ করে। এই ক্যাপসিকামে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার শরীর থেকে টক্সিন বের করে। এ ছাড়া হজমশক্তি বাড়ায়, কোলেস্টেরল কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপ কমায় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।
200.00৳
গ্রীন ক্যাপসিকাম এর আরেক নাম বেল পিপার। লাল, সবুজ ও হলুদ বর্ণে পাওয়া যায় এই মিষ্টি মরিচ। বর্তমানে আমাদের দেশেও ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এই ক্যাপসিকাম। তাই দেশীয় অন্যান্য সবজির পাশাপাশি ক্যাপসিকাম চাষও বাড়ছে আমাদের দেশে।
গ্রীন ক্যাপসিকামে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি ফ্রি রেডিকেলের সঙ্গে লড়াই করে এবং সেল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া রোধ করে। এই ক্যাপসিকামে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার শরীর থেকে টক্সিন বের করে। এ ছাড়া হজমশক্তি বাড়ায়, কোলেস্টেরল কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপ কমায় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।
শীত মানেই সব্জির ঝুড়িতে হরেক রংয়ের মেলা। লাল-হলুদ-সবুজ-কমলা কতকিছু। তার মধ্যে প্রথম তিনটি রঙের দাবিদার ক্যাপসিকাম। এরমধ্যেও আবার বিভাজন আছে। সবিজ হলে ক্যাপসিকাম, আর হলুদ-লাল মাত্রই বেলপেপার। তফাত আর কিছুই নয়। হলুদ আর লাল আমেরিকার মাটিতে বেশি জন্মায় বলে সেখানকার অধিবাসীরা এর নাম দিয়েছে বেলপেপার। আর সবুজ এদেশের মাটিতে জন্মায় বলে ক্যাপসিকাম। সবুজের ফলন বেশি। তাই দাম কম। আর বাকি দুই রঙের আমদানি বাইরে থেকে হয় বলে পকেটও ভারি।ক্যাপসিকামের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি ২, বি৩, বি৯,ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে, ম্যাঙ্গানিজ ও পটাসিয়াম থাকে। এছাড়াও এরমধ্যে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে। কাঁচা অথবা রান্না করে খাওয়া যেতে পারে। বেলপেপারের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। ভিটামিন সি থাকে। সুতরাং প্রচুর প্রচুর গুণে সমৃদ্ধ এই রংবহুল সব্জিটি। তবে শোনা যায় অস্ট্রেলিয়াতে আরও নানা রঙের ক্যাপসিকাম পাওয়া যায়।
নানারকম ভিটামিনে সমৃদ্ধ বেলপেপারও। তবে বেলপেপারে ক্যালোরির পরিমাণ ক্যাপসিকামের তুলনায় একটু বেশি। মাপে যা খুব সামান্যই। তাই কাঁচা অথবা পাকা যে কোনও অবস্থাতেই ক্যাপসিকাম খেতে পারেন।
User Reviews
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
There are no reviews yet.