ই – ফান ২০ ইসি

0

ই – ফান ২০ ইসি আক্রমণে প্রথমে পাতায় সাদা বা হলদেটে রং দেখা যায় পরে দাগগুলো একত্রে হয়ে সবুজ শিরাসহ পাতা হলুদ হয়ে যায় অর্থাৎ ভাইরাস রোগ ছড়ায়।এ পোকা খাওয়ার সময় আঠালো মিষ্টি রস নি:সরণ করে বিধায় ঐ আঠাতে কালো ছত্রাক জন্মাতে সহায়তা করে।

281.00৳ 

বিঃ দ্রঃপণ্যের দামের সাথে ডেলিভারি চার্জ যোগ হতে পারে। বিক্রেতার ফোন নম্বর (10AM-5PM) :
+8801813212800
Published on: February 17, 2022
Category:

ই – ফান ২০ ইসি মরিচের পোকামাকড় দমন করার উপায়।মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করার ফলে আজ নিরাপদ খাদ্যের উৎপাদন ও যোগান দেয়া কষ্টকর হয়ে পড়েছে । তবে ধীরে ধীরে আধুনিকতার পরিপ্রেক্ষিতে কৃষি ধাবিত হচ্ছে জৈব কৃষিতে। চলুন জেনে নেই জৈব ও যান্ত্রিক পদ্ধতিতে মরিচের পোকামাকড় দমন করার উপায়-সাদা রংয়ের এ পোকা পাতার নিচের অংশে থেকে পাতার রস চুষে খায়। ফলে পাতা কুঁচকে যায়। আক্রমণে প্রথমে পাতায় সাদা বা হলদেটে রং দেখা যায় পরে দাগগুলো একত্রে হয়ে সবুজ শিরাসহ পাতা হলুদ হয়ে যায় অর্থাৎ ভাইরাস রোগ ছড়ায়।এ পোকা খাওয়ার সময় আঠালো মিষ্টি রস নি:সরণ করে বিধায় ঐ আঠাতে কালো ছত্রাক জন্মাতে সহায়তা করে।

প্রতি ১ লিটার পানিতে ৫ গ্রাম হারে কাপড় কাঁচা সাবান মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।হলুদ রংয়ের আঠালো ফাঁদ ব্যবহার করতে হবে।জৈব বালাইনাশক হিসেবে প্রতি ১ লিটার পানিতে ১ মিলি হারে “ইকোম্যাক” ও ১ মিলি হারে “কেমাইট” মিশিয়ে ১ সপ্তাহ অন্তর গাছের পাতার নিচের অংশ ভালোভাবে ভিজিয়ে পর্যায়ক্রমে স্প্রে করতে হবে।লার্ভা এবং পূর্ণ বয়স্ক মাইট গাছের কোষ ছিদ্র করে রস শোষণ করে এবং বিষাক্ত পদার্থ নিঃসৃত করে।গাছে খাদ্য তৈরি এবং পানি স্বাভাবিক প্রবাহ বিঘ্নিত হয়। পাতা সরু, ফ্যাকাশে, মোচড়ানো এবং নিচের দিকে বাঁকানো হয়।পাতা চামড়ার মতো হয়ে যায় এবং শিরাগুলো মোটা হয়।পাতা এবং কচি কাণ্ড লালচে বর্ণের হয়। ফুলের কুঁড়ি বাঁকানো এবং মোচড়ানো হয়। গাছের বৃদ্ধি বিঘ্নিত হয়, কচি গাছের আকার ছোট হয় এবং বয়স্ক গাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে ফুল ঝরে পড়ে।

User Reviews

0.0 out of 5
0
0
0
0
0
Write a review

There are no reviews yet.

Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.

No more offers for this product!

General Inquiries

There are no inquiries yet.

KrishiMela
Logo
Register New Account
Shopping cart