Subscribe my channel ঃ https://www.youtube.com/channel/UC-l5…
কাতারে ধুসর মরুভূমি কৃষি প্রযুক্তির কল্যাণে এবং প্রবাসীদের শ্রমে হয়ে উঠেছে গাছে গাছে সবুজ আর ফুলে-ফলে বর্ণিল। যেখানে বাংলাদেশিদের অবদানও কম নয়। এমনই একজন কৃষি উদ্যোক্তা সিলেটের বদরুল ইসলাম কাতার প্রতিনিধি হারুনুর রশিদ মৃধার প্রতিবেদনে দেখুন বিস্তারিত….
পারস্য উপসাগরের মরুময় দেশ কাতার। দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার ছোট্ট এই দেশটির দক্ষিণে সৌদি আরব এবং পশ্চিমে দ্বীপরাষ্ট্র বাহরাইন। এখানে প্রাকৃতিক কোনো জলাশয় নেই এবং প্রাণী ও উদ্ভিদের সংখ্যাও যৎসামান্য।
বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। বাংলাদেশের ভূমির সব চেয়ে বেশি অংশ ব্যবহৃত হয় কৃষিতে। তাই বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর রয়েছে কৃষির প্রতি টান। এ সত্য বরাবরই প্রমাণিত হয় অন্যান্য দেশে প্রবাসী বাংলাদেশিদের কৃষি সাফল্যের মধ্য দিয়ে। এমনই একজন সিলেট কুলাউড়া উপজেলার কাতার প্রবাসী মোঃ বদরুল ইসলাম। তিনি ১৯ ৮২ সালে শ্রমিকের কাজ নিয়ে কাতার। প্রবাস জীবনের অনেক ঘাত প্রতিঘাতের পর তার আজকের এ অবস্থান। এই আধুনিক কৃষি খামারটি অত্যন্ত উন্নত প্রযুক্তি সম্পুর্ণ। আর এই উন্নত প্রযুক্তির পেছনে মানুষটি হলো মোঃ বদরুল ইসলাম। তিনি দীর্ঘ বিশ বৎসর কাতার সরকারের পানি এবং কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে “কৃষিতে উন্নত প্রযুক্তি র ব্যবহার” গবেষণাতে যুক্ত ছিলেন। এই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে গড়ে তুলেছেন এই উন্নত প্রযুক্তির খামারটা।
এই কৃষি খামারটির মালিক বদরুল ইসলামের কাতারের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান Maysaloon Engineering Co. এর স্থানীয় অংশীদার আবদুল্লাহ সালেম আল সুলাইতিন। বদরুল ইসলাম দীর্ঘ ৩৭ বৎসর থেকে কাতারে আছেন। কৃষি রিচার্চিং ডিপার্টমেন্টে চাকুরী জীবন শুরুর পর পিছে তাকাতে হয় নাই বদরুল ইসলাম কে।
বদরুল ইসলাম তার নিজস্ব বুদ্ধি, কৌশল ৩৭ বছর প্রবাস জীবনের, কৃষি রিচার্চিং এ ২০ বছের অভিজ্ঞতা কে কাজে লাগিয়ে দোহা সিটির কেন্দ্রস্থল থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে হোম সালাল আলী এলাকায় একটি তাবুতে ৭জন লোক দিয়ে শুরু করে ছিলেন এ খামার। আজ এখানে ২৪৭ বিগা ভূমিতে সৃষ্টি হয়েছে সবুজে ঘেরা কৃষি নগরী। এ যেন মরুর বুকে এক টুকরো বাংলাদেশ। এখানে অন্যান্য দেশের কর্মরত শ্রমিকের পাশাপাশি বাংলাদেশি প্রায় ৩০০ শ্রমিক কাজ করেন।
এ বিশাল গ্রিন হাউজে রয়েছে দেশি বিদেশি উন্নত জাতের বৃক্ষ। আলো তাপ, পানি নিয়ন্ত্রিত অবস্থায় চলছে এ গ্রিন হাউজ টি। উৎপাদন হচ্ছে ফল,ফুল, বৃক্ষরাজি সহ সব ধরনের সবজি। বদরুল ইসলামের এ সাফল্যের পিছনে রয়েছে কৃষির প্রতি আবদুল্লাহ সালেম আল সুলাইতিন এর বিশেষ আন্তরিকতা।
কাতার কে সৌন্ধয়্য বর্ধনে বৃক্ষরাজির প্রতি সর্বোচ্ছ গুরুত্ব দিচ্ছে কাতার সরকার। ২০২২ সালে বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে কাতারে। তাই সবার দৃষ্টি এখন মধ্যপ্রাচ্যের ধনী রাষ্ট্র কাতারের দিকে। এ উপলক্ষে কাতারের রাস্তার দুই পাশ, অফিস আদালত, সুপার মার্কেট ও বিশেষ বিশেষ জায়গায় সবুজায়ন দিয়ে দৃষ্টিনন্দন করতে এ খামেরর উৎপাদিত নানা রকম ফুল ও গাছের চারা সরবরাহ করছে কাতার সরকার।
এ খামারে ফুলের মধ্যে রয়েছ পিটুনিয়া,
স্বকামী পুরুষ-প্রাণী,বিভিন্ন ধরনের ডেজি, পোর্টুলকা গোলাপী গোলাপ,
সূর্যমুখী ও গাঁদা ফুলসহ নানা রকম ফুল।
সবজির মধ্যে,শসা,টমেটো,লঙ্কা,বেগুন,চেরি টমেটোও ফরাসি মটরশুটি সহ নানা রকম সবজি।
বৃক্ষের মধ্যে রয়েছে আম, লেবু, নিম,পাম গাছ, বনসাই ও
বিভিন্ন ধরনের শোভাময় গাছপালা।
Thanks for Watching this video For More Video,
Share This Video – https://youtu.be/9sNY6et2qgc
?? Follow Us Socially ??
? Google+- https://plus.google.com/1181715605051…
Your constructive comments will inspire us
Please Like & Subscribe my channel
Don’t forget to share and comment..Thank you