প্রাণঘাতী করোনার এই দূর্যোগে সরকারি অফিসগুলো যখন বন্ধ-
বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তের কৃষক/কৃষি উদ্যোক্তাগণ ফোন করে আপনার ফসলের বা গাছের সমস্যার সমাধান নিতে ফোন করুন অথবা টেক্সট মেসেজ পাঠান (সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৬ টা)।
ফিরতি মেসেজে সমস্যার সমাধান পাঠানো হবে।
করোনা যখন মহামারী তখন আমাদের দেশের কৃষকদের পাশে থাকার এটা একটা ক্ষুদ্র প্রয়াস। এখানে আমার নিজশ্ব মোবাইল নাম্বার সহ অভিজ্ঞ ৪ জন মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তার নাম্বার দেয়া আছে যারা করোনা দুর্যোগের সময়ে এই সেবা দিতে প্রস্তুত।
যদিও সারাদিন কল সেন্টারের মত কল রিসিভকরা বেশ কষ্টসাধ্য তবুও অদৃশ্য করোনার বিরুদ্ধে যখন সারা বিশ্ব যুদ্ধ ঘোষণা করেছে, অসংখ্য মানুষ মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে, শহীদ হচ্ছে, আতংকে আছে…তখন কৃষকের মাঠ ফসলের সঠিক পরিচর্যায় সামান্য অবদান রাখার এই সুযোগ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অফিসার হিসেবে নিশ্চয় আমরা হারাতে চাই না।
জানিনা এই ভাইরাস কবে থামবে, তবে ফসল ফলানো, চাষবাস ও খাদ্য উৎপাদনের মত মুখ্য কাজগুলো নির্বিঘ্নে করতেই হবে যদি বেচে থাকতে চাই…কারন এখনো দেশের বেশিরভাগ মানুষ এই কৃষির উপর নির্ভরশীল……পুরো বিশ্ব যখন করোনা ভয়ে আক্রান্ত তখন নিকট ভবিষ্যতে নিশ্চিতভাবে বৈশ্বিক খাদ্য শস্য ক্রাইসিস তৈরি হবে । নিজেরা উৎপাদন না করলে টাকা থাকলেও আমদানী করার অবারিত সুযোগ থাকবে বলে মনে হয়না।
আল্লাহ আমাদের এই বিপদ থেকে রক্ষা করুক।
প্রাণঘাতী করোনার এই দূর্যোগে সরকারি অফিসগুলো যখন বন্ধ-
বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তের কৃষক/কৃষি উদ্যোক্তাগণ ফোন করে আপনার ফসলের বা গাছের সমস্যার সমাধান নিতে ফোন করুন অথবা টেক্সট মেসেজ পাঠান (সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৬ টা)।
ফিরতি মেসেজে সমস্যার সমাধান পাঠানো হবে।
করোনা যখন মহামারী তখন আমাদের দেশের কৃষকদের পাশে থাকার এটা একটা ক্ষুদ্র প্রয়াস। এখানে আমার নিজশ্ব মোবাইল নাম্বার সহ অভিজ্ঞ ৪ জন মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তার নাম্বার দেয়া আছে যারা করোনা দুর্যোগের সময়ে এই সেবা দিতে প্রস্তুত।
যদিও সারাদিন কল সেন্টারের মত কল রিসিভকরা বেশ কষ্টসাধ্য তবুও অদৃশ্য করোনার বিরুদ্ধে যখন সারা বিশ্ব যুদ্ধ ঘোষণা করেছে, অসংখ্য মানুষ মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে, শহীদ হচ্ছে, আতংকে আছে…তখন কৃষকের মাঠ ফসলের সঠিক পরিচর্যায় সামান্য অবদান রাখার এই সুযোগ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অফিসার হিসেবে নিশ্চয় আমরা হারাতে চাই না।
জানিনা এই ভাইরাস কবে থামবে, তবে ফসল ফলানো, চাষবাস ও খাদ্য উৎপাদনের মত মুখ্য কাজগুলো নির্বিঘ্নে করতেই হবে যদি বেচে থাকতে চাই…কারন এখনো দেশের বেশিরভাগ মানুষ এই কৃষির উপর নির্ভরশীল……পুরো বিশ্ব যখন করোনা ভয়ে আক্রান্ত তখন নিকট ভবিষ্যতে নিশ্চিতভাবে বৈশ্বিক খাদ্য শস্য ক্রাইসিস তৈরি হবে । নিজেরা উৎপাদন না করলে টাকা থাকলেও আমদানী করার অবারিত সুযোগ থাকবে বলে মনে হয়না।
আল্লাহ আমাদের এই বিপদ থেকে রক্ষা করুক।